, বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ , ২৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


নিখোঁজের ৬ দিনেও মেলেনি মুনতাহার সন্ধান

  • আপলোড সময় : ০৯-১১-২০২৪ ০৭:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-১১-২০২৪ ০৭:৩৭:৩৩ অপরাহ্ন
নিখোঁজের ৬ দিনেও মেলেনি মুনতাহার সন্ধান
এবার সিলেটের কানাইঘাটে নিখোঁজের ৬ দিনেও সন্ধান মেলেনি ছয় বছর বয়সী শিশু মুনতাহা আক্তার জেরিনের। আত্মীয়-স্বজনের বাড়িসহ সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও শিশুটির খোঁজ না পেয়ে চরম দুশ্চিন্তায় সময় পার করছে তার পরিবার। পরিবার দাবি করছে, মুনতাহাকে পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় কানাইঘাট থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। এদিকে অপহরণকারীকে ধরিয়ে দিতে এক লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে পরিবার।
 
এদিকে কানাইঘাট উপজেলার সদর ইউনিয়নের বীরদল গ্রামে নিখোঁজ মুনতাহার বাড়ি। তার বাবার নাম শামীম আহমদ। তিনি বলেন, গত রবিবার (৩ নভেম্বর) সকালে মেয়েকে নিয়ে স্থানীয় একটি ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরেন। পরে মেয়েটি প্রতিদিনের মতো আশপাশের বাড়িতে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করতে যায়। বিকেল ৩টার পরও বাড়ি না ফেরায় পরিবার থেকে মেয়েটির খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। তারপর তাকে আর কোথাও পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিখোঁজ মুনতাহার প্রতিবেশী মো. শাহেদ আহমদ শনিবার বিকেল ৫টায় জানান, এখনো পর্যন্ত মুনতাহার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। খোঁজাখুঁজি অব্যাহত আছে। এর আগে ঘটনার রাতেই কানাইঘাট থানায় একটি জিডি করা হয়। এদিকে শিশুসন্তানকে হারিয়ে পাগলপ্রায় বাবা-মা। সন্তানকে ফিরে পেতে সবার সহযোগিতা কামনা করে বার বার কান্নায় ভেঙে পড়ছেন তারা। শিশু মুনতাহার খোঁজে এলাকাজুড়ে ছোটাছুটি করছেন আত্মীয়স্বজন।

এ ব্যাপারে কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.আব্দুল আউয়াল বলেন, নিখোঁজ শিশুটিকে খুঁজে বের করতে থানা পুলিশ সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সব থানাকে এ বিষয়ে অবগত করা হয়েছে। তিনি গণমাধ্যমসহ সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন।

এদিকে শিশু মুনতাহার খোঁজ পেতে সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন পোস্ট ভাইরাল হয়েছে। কেউ শিশুটির খোঁজ পেলে এই নাম্বারগুলোতে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে; মাহবুব মোরশেদ ০১৭৯৯৬৭৫৬২৭, সেলিম আহমদ ০১৭৩২৪৭৩৪২৬, শামীম আহমদ ০১৭২৮১৮৭৬৫৫, এবং শাহাবুদ্দিন আহমদ ০১৭৫৩১১২৪৪৮।
ছাত্রদের উপদেষ্টা করলে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন বাদ যাবে: প্রশ্ন আসিফের

ছাত্রদের উপদেষ্টা করলে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন বাদ যাবে: প্রশ্ন আসিফের